আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া ইতিহাস গ্রন্থ / al bidaya wan nihaya মূলত ইসলামের ইতিহাস / islamer itihas নিয়ে একটি isllamic apps । ইসলামের বাস্তব কাহিনী / islamer kotha নির্ভর এই অ্যাপটি। এই বইটি মূলত মারেফুল কোরআন, তাফসীর ইবনে কাসীর, আল বিদয়াা ওয়ান নিহায়া ইতিহাস গ্রন্থ এই সকল গ্রন্থের মত করে ইসলামের ইতিহাস বর্ননা করা হয়েছে। তাফসীরে মারেফুল কুরআন। তাফসীর ফি যিলালিত কোরআন / tafsir fi zalalil quran আমাদের আর একটি অ্যাপ।
You will learn from this app --our other apps
➤ al bidaya wan nihaya bangla
➤ Al bidayan wan nihayah
➤ islamic books
➤ Bangla islamic all books
➤ Bangla islamic book
➤ Tafsir marriful quran bagnla
➤ Tafsir mareful quran bangla
➤ Tabsir ibn kasir bangla
➤ Tafsir jalalain bangla
➤ Tafsir quran bangla
➤ Tabsir ibn kasir bangla full
➤ Bangla quran sarif
➤ Bangla quran shikkha
➤ Bukahari sharif / বুখারী শরীফ / তিরমিযী শরীফ
➤ Maariful quran bangla
➤ Maariful quran tafseer bangla
➤ Marriful quran
আমাদের আরো যে অ্যাপ গুলো রয়েছে।
➤ আল কুরআন
➤ আল কোরআন বাংলা উচ্চারন
➤ আল কুরআন বাংলা
➤ কুরআন মাজীদ
➤ কুরআন মাজিদ
➤ আল কোরআন বাংলা অনুবাদ সহ
➤ উচ্চারন সহ কোরআন
➤ বাংলা অনুবাদ সহ কোরআন
➤ বাংলা অর্থ সহ কোরআন
➤ আল কোরআন
➤ তাফসির ইবনে কাসির বাংলা
➤ তাফসিরে ইবনে কাসির
➤ তাফসির ইবনে কাসির
বইটির বিবরণ
প্রখ্যাত মুফাসসির ও ইতিহাসবিদ আল্লামা আবুল ফিদা হাফিজ ইবনে কাসির আদ দামেশ্কী (রহ.) কর্তৃক আরবি ভাষায় রচিত ‘আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ একটি সুবিশাল ইতিহাস গ্রন্থ, যা নির্ভরযোগ্য তথ্যে সমৃদ্ধ এবং অত্যন্ত জনপ্রিয়। আল্লাহ তায়ালার বিশাল সৃষ্টিজগতের সৃষ্টিতত্ত্ব ও রহস্য, মানব সৃষ্টিতত্ত্ব তথা মানব ইতিহাসের বিভিন্ন ঘটনা, নবী-রাসুলদের আগমন ও তাঁদের কর্মব্যস্ত জীবনের ইতিহাস বর্ণনা করা হয়েছে এ গ্রন্থে। [১]
‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ একটি ইতিহাস গ্রন্থ হওয়া সত্ত্বেও এ গ্রন্থে ব্যবহৃত উচ্চস্তরের ভাষা ও এর সাহিত্যিক মানের কারণে বিখ্যাত আরবি সাহিত্যিকদের কাছে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে। আল্লামা ইবনে কাসির তার এ গ্রন্থের প্রতিটি আলোচনা কোরআন, হাদিস, সাহাবা ও বিভিন্ন মনীষীর উক্তি দ্বারা সমৃদ্ধ করেছেন। এ ক্ষেত্রে লেখক কোনো তথ্য বা বর্ণনাতে অতিরঞ্জন, অতিকথন বা নিজের পক্ষ থেকে কোনো পরিবর্তন, সংযোজন, বিয়োজন পরিহার করেছেন।
আল্লামা ইবনে কাসির তার এ গ্রন্থকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন। প্রথম অংশে রয়েছে সৃষ্টিজগতের তত্ত্ব-রহস্য তথা আরশ-কুরসি, আসমান-জমিন ও এগুলোর মধ্যস্থিত যা কিছু আছে তা সৃষ্টি এবং আসমান-জমিনের মধ্যবর্তী যা কিছু আছে সেগুলো সৃষ্টির ইতিহাস। অর্থাৎ আরশ-কুরসি, আসমান-জমিনের মধ্যবর্তী সব কিছু তথা ফেরেশতা, জিন, শয়তান, হজরত আদম (আ.) এর সৃষ্টি, নবী-রাসুলদের ধারাবাহিক আলোচনা, বনি ইসরাইলিদের বর্ণনা, আইয়ামে জাহেলিয়াতের ঘটনা এবং হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনচরিত ও নবুয়ত লাভ পর্যন্ত সময়ের আলোচনা করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অংশে রয়েছে রাসুল (সা.) এর ওফাতের পর থেকে ৭৬৮ হিজরি সাল পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য খলিফা, রাজা-বাদশাহদের উত্থান-পতনের ঘটনা, মনীষীদের বর্ণনা, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ। আর তৃতীয় অংশে লেখক অন্তর্ভুক্ত করেছেন মুসলিম উম্মাহর অশান্তি ও বিপর্যয়ের কারণ, ভবিষ্যতে অনুষ্ঠিতব্য মানবজাতির মধ্যে সংঘাত, অশান্তি, বিপর্যয়, যুদ্ধ-বিগ্রহ, ফেৎনা-ফ্যাসাদ, কেয়ামতের আলামত, পুনরুত্থান, হাশর-নশর, কেয়ামত দিবসের ভয়াবহ অবস্থা, জান্নাত ও জাহান্নামের বিবরণ।
ইতিহাস গ্রন্থ রচনায় লেখক তার পূর্বে রচিত গ্রন্থগুলোর রীতি অনুসরণ করেছেন। ঘটনাগুলোর বর্ণনায় তিনি ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছেন এবং সেগুলোর বর্ণনায় তিনি বিভিন্ন শিরোনাম দিয়েছেন। প্রথমে তিনি বছরের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলো এবং পরবর্তীতে ওই বছর গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি যারা ইন্তেকাল করেছেন তাদের জীবনী আলোচনা করেছেন। কখনও কখনও তিনি তার স্বরচিত কবিতা সন্নিবেশন করেছেন। আবার তথ্য-প্রমাণে তিনি প্রাসঙ্গিক কোরআনের আয়াত ও হাদিস উপস্থাপন করেছেন। ইসলামের ইতিহাস চর্চাকারীদের কাছে তাই এ বিখ্যাত গ্রন্থটি মৌলিক ও নির্ভুল ইতিহাস গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।
এ গ্রন্থটি হিজরি ১৩৪৮ সনে কুর্দিস্তান আল আলামিয়া প্রেসে প্রথম মুদ্রিত হয়। দ্বিতীয়বার মুদ্রিত হয়েছিল কায়রোর আসসা’আদাহ্ প্রেসে ১৩৫১ হিজরিতে। পরে গ্রন্থটি পরিমার্জিতরূপে রিয়াদে ছাপা হয় হিজরি ১৩৮৮ সনে। এছাড়াও গ্রন্থটি বহুবার বহু ভাষায় মুদ্রিত হয়েছে। গ্রন্থটির গুরুত্ব বিবেচনায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন ‘বাংলা’ ভাষায় এর অনুবাদ প্রকাশ করেছে। ১৪ খণ্ডের ‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ গ্রন্থটির বাংলা নামকরণ করা হয়েছে ‘ইসলামের ইতিহাস : আদি-অন্ত
ধন্যবাদ।
আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া ইতিহাস গ্রন্থ / el bidaya nihaya মূলত ইসলামের ইতিহাস / islamer itihas নিয়ে একটি isllamic uygulamaları daha istiyorum. ইসলামের বাস্তব কাহিনী / islamer kotha নির্ভর এই অ্যাপটি. এই বইটি মূলত মারেফুল কোরআন, তাফসীর ইবনে কাসীর, আল বিদয়াা ওয়ান নিহায়া ইতিহাস গ্রন্থ এই সকল গ্রন্থের মত করে ইসলামের ইতিহাস বর্ননা করা হয়েছে. তাফসীরে মারেফুল কুরআন. তাফসীর ফি যিলালিত কোরআন / tefsir fi zalalil kuran আমাদের আর একটি অ্যাপ.
Bu uygulamadan öğreneceksiniz --Hizmetlerimiz diğer uygulamalar
➤ ark bidaya bangla nihaya solgun
➤ Al bidayan nihayah wan
➤ islam kitaplar
➤ Bangla islam bütün kitaplar
➤ Bangla islam kitap
➤ Tefsir marriful kuran bagnla
➤ Tefsir mareful kuran bangla
➤ Tabsir ibn kasir bangla
➤ Tefsir Jalalain bangla
➤ Tefsir kuran bangla
➤ Tabsir ibn kasir bangla tam
➤ Bangla kuran Sarif
➤ Bangla kuran shikkha
➤ Bukahari şerif / বুখারী শরীফ / তিরমিযী শরীফ
➤ Maariful kuran bangla
➤ Maariful kuran tefsir bangla
➤ Marriful kuran
আমাদের আরো যে অ্যাপ গুলো রয়েছে.
➤ আল কুরআন
➤ আল কোরআন বাংলা উচ্চারন
➤ আল কুরআন বাংলা
➤ কুরআন মাজীদ
➤ কুরআন মাজিদ
➤ আল কোরআন বাংলা অনুবাদ সহ
➤ উচ্চারন সহ কোরআন
➤ বাংলা অনুবাদ সহ কোরআন
➤ বাংলা অর্থ সহ কোরআন
➤ আল কোরআন
➤ তাফসির ইবনে কাসির বাংলা
➤ তাফসিরে ইবনে কাসির
➤ তাফসির ইবনে কাসির
বইটির বিবরণ
প্রখ্যাত মুফাসসির ও ইতিহাসবিদ আল্লামা আবুল ফিদা হাফিজ ইবনে কাসির আদ দামেশ্কী (রহ.) কর্তৃক আরবি ভাষায় রচিত ‘আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ একটি সুবিশাল ইতিহাস গ্রন্থ, যা নির্ভরযোগ্য তথ্যে সমৃদ্ধ এবং অত্যন্ত জনপ্রিয়. আল্লাহ তায়ালার বিশাল সৃষ্টিজগতের সৃষ্টিতত্ত্ব ও রহস্য, মানব সৃষ্টিতত্ত্ব তথা মানব ইতিহাসের বিভিন্ন ঘটনা, নবী-রাসুলদের আগমন ও তাঁদের কর্মব্যস্ত জীবনের ইতিহাস বর্ণনা করা হয়েছে এ গ্রন্থে. [1]
‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ একটি ইতিহাস গ্রন্থ হওয়া সত্ত্বেও এ গ্রন্থে ব্যবহৃত উচ্চস্তরের ভাষা ও এর সাহিত্যিক মানের কারণে বিখ্যাত আরবি সাহিত্যিকদের কাছে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে. আল্লামা ইবনে কাসির তার এ গ্রন্থের প্রতিটি আলোচনা কোরআন, হাদিস, সাহাবা ও বিভিন্ন মনীষীর উক্তি দ্বারা সমৃদ্ধ করেছেন. এ ক্ষেত্রে লেখক কোনো তথ্য বা বর্ণনাতে অতিরঞ্জন, অতিকথন বা নিজের পক্ষ থেকে কোনো পরিবর্তন, সংযোজন, বিয়োজন পরিহার করেছেন.
আল্লামা ইবনে কাসির তার এ গ্রন্থকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন. প্রথম অংশে রয়েছে সৃষ্টিজগতের তত্ত্ব-রহস্য তথা আরশ-কুরসি, আসমান-জমিন ও এগুলোর মধ্যস্থিত যা কিছু আছে তা সৃষ্টি এবং আসমান-জমিনের মধ্যবর্তী যা কিছু আছে সেগুলো সৃষ্টির ইতিহাস. অর্থাৎ আরশ-কুরসি, আসমান-জমিনের মধ্যবর্তী সব কিছু তথা ফেরেশতা, জিন, শয়তান, হজরত আদম (আ.) এর সৃষ্টি, নবী-রাসুলদের ধারাবাহিক আলোচনা, বনি ইসরাইলিদের বর্ণনা, আইয়ামে জাহেলিয়াতের ঘটনা এবং হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনচরিত ও নবুয়ত লাভ পর্যন্ত সময়ের আলোচনা করা হয়েছে.
দ্বিতীয় অংশে রয়েছে রাসুল (সা.) এর ওফাতের পর থেকে 768 হিজরি সাল পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য খলিফা, রাজা-বাদশাহদের উত্থান-পতনের ঘটনা, মনীষীদের বর্ণনা, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ. আর তৃতীয় অংশে লেখক অন্তর্ভুক্ত করেছেন মুসলিম উম্মাহর অশান্তি ও বিপর্যয়ের কারণ, ভবিষ্যতে অনুষ্ঠিতব্য মানবজাতির মধ্যে সংঘাত, অশান্তি, বিপর্যয়, যুদ্ধ-বিগ্রহ, ফেৎনা-ফ্যাসাদ, কেয়ামতের আলামত, পুনরুত্থান, হাশর-নশর, কেয়ামত দিবসের ভয়াবহ অবস্থা, জান্নাত ও জাহান্নামের বিবরণ.
ইতিহাস গ্রন্থ রচনায় লেখক তার পূর্বে রচিত গ্রন্থগুলোর রীতি অনুসরণ করেছেন. ঘটনাগুলোর বর্ণনায় তিনি ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছেন এবং সেগুলোর বর্ণনায় তিনি বিভিন্ন শিরোনাম দিয়েছেন. প্রথমে তিনি বছরের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলো এবং পরবর্তীতে ওই বছর গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি যারা ইন্তেকাল করেছেন তাদের জীবনী আলোচনা করেছেন. কখনও কখনও তিনি তার স্বরচিত কবিতা সন্নিবেশন করেছেন. আবার তথ্য-প্রমাণে তিনি প্রাসঙ্গিক কোরআনের আয়াত ও হাদিস উপস্থাপন করেছেন. ইসলামের ইতিহাস চর্চাকারীদের কাছে তাই এ বিখ্যাত গ্রন্থটি মৌলিক ও নির্ভুল ইতিহাস গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে.
এ গ্রন্থটি হিজরি 1348 সনে কুর্দিস্তান আল আলামিয়া প্রেসে প্রথম মুদ্রিত হয়. দ্বিতীয়বার মুদ্রিত হয়েছিল কায়রোর আসসা'আদাহ্ প্রেসে 1351 হিজরিতে. পরে গ্রন্থটি পরিমার্জিতরূপে রিয়াদে ছাপা হয় হিজরি 1388 সনে. এছাড়াও গ্রন্থটি বহুবার বহু ভাষায় মুদ্রিত হয়েছে. গ্রন্থটির গুরুত্ব বিবেচনায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন ‘বাংলা’ ভাষায় এর অনুবাদ প্রকাশ করেছে. 14 খণ্ডের ‘আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ গ্রন্থটির বাংলা নামকরণ করা হয়েছে ‘ইসলামের ইতিহাস: আদি-অন্ত
ধন্যবাদ.